গল্প/উপন্যাস সমূহ » Page 6 of 9

নাসিরুদ্দিন হোজ্জার গল্প

30/12/202007/01/2021 Admin

নাসিরুদ্দিন হোজ্জার গল্প লবণ দিয়ে খাই হোজ্জা আর তার এক বন্ধু একবার এক হোটেলে ঢুকল কিছু খাওয়ার জন্য। খাওয়া শেষে

সম্পত্তি সমর্পণ লেখক- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম পরিচ্ছেদ বৃন্দাবন কুণ্ড মহাক্রুদ্ধ হইয়া আসিয়া তাহার বাপকে কহিল, “আমি এখনই চলিলাম।” বাপ যজ্ঞনাথ

একটা আষাঢ়ে গল্প লেখক- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১ দূর সমুদ্রের মধ্যে একটা দ্বীপ। সেখানে কেবল তাসের সাহেব, তাসের বিবি টেক্কা এবং

সৌদামিনী মালো লেখক- শওকত ওসমান একটু দাঁড়াও। আমার বন্ধু নাসির মােল্লা কোর্টের প্রাঙ্গণে হাঁটতে হাঁটতে হাতে হেঁচকা টান দিয়ে বললে।

একটি তুলসী গাছের কাহিনি লেখক- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ ধনুকের মতাে বাঁকা কংক্রিটের পুলটির পরেই বাড়িটা। দোতলা, উঁচু এবং প্রকাণ্ড বাড়ি। তবে

ঋণ পরিশোধ – মোহাম্মদ নাসির আলী তখন বাদশাহ আকবরের রাজত্বকাল। দিল্লিতে তাঁর রাজধানী। ইতিহাসে নিশ্চয়ই পড়েছ, বাদশাহ আকবর খুব বুদ্ধিমান

কতটা জমি দরকার – লিও টলস্টয় এক ছােট বােনের গ্রামের বাড়িতে শহর থেকে বেড়াতে এসেছে বড়বােন। বড়বােনের বিয়ে হয়েছে শহরে

এক বছরের রাজা লেখক- সুকুমার রায় এক ছিলেন সওদাগর- তাঁর একটি সামান্য ক্রীতদাস তার একমাত্র ছেলেকে জল থেকে বাঁচায়। সওদাগর

ইঁদুরের ভোজ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছেলেরা বললে, ভারি অন্যায়, আমরা নতুন পণ্ডিতের কাছে কিছুতেই পড়ব না৷ নতুন পণ্ডিতমশায় যিনি আসছেন

হৈমন্তী – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কন্যার বাপ সবুর করিতে পারিতেন, কিন্তু বরের বাপ সবুর করিতে চাহিলেন না। তিনি দেখিলেন, মেয়েটির বিবাহের

সুভা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মেয়েটির নাম যখন সুভাষিণী রাখা হইয়াছিল তখন কে জানিত সে বােবা হইবে। তাহার দুটি বড় বােনকে